1. info@dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত : দৈনিক আশার দিগন্ত
  2. info@www.dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত :
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৯:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন সংক্রান্তে ব্রিফিং অনুষ্ঠিত বগুড়ার শেরপুরে চাঁদা না দেয়ায় জোরপূর্বক পুকুরের মাছ মারায় থানায় অভিযোগ ভোটের ১৫ ঘন্টা আগে সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদের নির্বাচন স্থগিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট নির্বিঘ্ন করতে মাঠে নেমেছে ডিবি পুলিশ আসন্ন শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে মেয়র পুত্র জেসনের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপন আগামীকাল গাইবান্ধার সাঘাটা-ফুলছড়িতে ভোট চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি অনিয়মের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান বগুড়া ধুনটে বালু দস্যুর ট্রাকটরে পিষ্ট হয়ে ৭ বছরের শিক্ষার্থীর মৃত্যু বৌ 

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে জিম্মি সাব্বির

  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে

কাজী মোস্তফা রুমি,বিশেষ প্রতিনিধিঃ

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে একমাত্র ছেলের জিম্মির খবর শুনে টাঙ্গাইলের নাগরপুরে গ্রামের বাড়িতে বাবা মায়ের বুক ফাটা আর্তনাদ। নৌ বাণিজ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার সাব্বির মাহমুদ নাগরপুর উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের ডাঙ্গাধলা পাড়া গ্রামের মো. হারুন অর রশিদ এর ছেলে। আচমকা ছেলের এমন খবর শুনে উন্মাদিনীর মত বুক চাপড়িয়ে বিলাপ করে যাচ্ছেন মা সালেহা বেগম। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে বাবা। একমাত্র বোন মিতু আক্তার মুমূর্ষু অবস্থায় ভাই কে ফিরে পাবার আকুতি জানাচ্ছেন বার বার। প্রতিবেশী ও উদ্বিগ্ন আত্বীয় স্বজনসহ সকলের একটাই দাবি যে কোন ভাবে সরকার যেন দ্রুত সাব্বিরকে মুক্ত করে আনেন।

জানা যায়, ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে এমভি আব্দুল্লাহ নামক পণ্য বহনকারী জাহাজের ২৩ জন নাবিকের মধ্যে রয়েছেন সাব্বির মাহমুদ। সে নাগরপুরের সহবতপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে থেকে এসএসসি পাস করে। টাঙ্গাইলের কাগমারি এম এম আলী কলেজ থেকে ২০১৬ সালে এইচএসসি পাস করে ভর্তি হন চট্রগ্রাম মেরিন একাডেমিতে। সেখান থেকে কৃতিত্বের সাথে পাস করে ২০২২ সালের জুন মাসে এমভি আব্দুল্লাহ নামক পণ্য বহনকারী একটি জাহাজে মার্চেন্ট কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী নেন। সাব্বির এক ভাই এক বোন। সে অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করেছে। তার বাবা কৃষিকাজ করে সংসার চালাতেন। সাব্বিরের বাবা মস্তিকের রক্তক্ষরণজনিত কারণে প্যারাইলাইজড হয়ে শয্যাশায়ী। সাব্বিরের চাকুরী হওয়ার পর তার মা শয্যাসায়ী স্বামীকে নিয়ে সহবতপুর তার বাবার বাড়ি বসবাস করেন। সহবতপুরের ডাঙা ধলাপাড়া গ্রামে এখন কেউ আর থাকেন না। একমাত্র উপার্জনক্ষম সাব্বির। তার কিছু হয়ে গেলে তাদের আর চলার উপায় থাকবে না।এ দিকে সংবাদ পেয়ে নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজা মো. গোলাম মাসুম প্রধান সাব্বিরের নানার বাড়ি গিয়ে সাব্বিরের বাবা মায়ের খোঁজ খবর নেন এবং তাদেন কে শান্তনা দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
𝐂𝐫𝐚𝐟𝐭𝐞𝐝 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐛𝐲: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓