1. info@dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত : দৈনিক আশার দিগন্ত
  2. info@www.dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে ঘাঘট লেকের কচুরিপানা অপসারণ নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা আ,লীগ দেশটাকে ফকলা করে দিয়েছে রাণীশংকৈলে বিএনপির মহাসচিব চাঁপাইনবাবগঞ্জে গুম হওয়া আরিফ কে ফিরে পেতে এলকাবাসীর মানববন্ধন চাঁপাইনববাগঞ্জে পরিত্যক্ত অবস্থায় ১০ কেজি ৭০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার পরিত্যক্ত অবস্থায় ৫৯০ গ্রাম হেরোইন এবং ০১টি ওয়ানশুটার গান উদ্ধার বগুড়া ধুনটে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা মিছিল গাইবান্ধা জেলা বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের বিশেষ সাধরণ সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় পিকআপ চাপায় প্রাণ গেল রাস্তায় শুয়ে থাকা ঘুমন্ত ব্যক্তির প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে নাগরপুর উপজেলা বিএনপি’র সাংবাদিক সম্মেলন

নালিতাবাড়ীতে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের স্বাক্ষী বীরাঙ্গনা করফুলি বেওয়া আর নেই

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

আল আমিন,নালিতাবাড়ী প্রতিনিধিঃ

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর উপজেলার মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত সোহাগপুর বিধবাপল্লীর বাসিন্দা ও আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের স্বাক্ষী বীরাঙ্গনা করফুলি বেওয়া (৭৭) বার্ধক্যজনিত কারনে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বেলা ১২টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। একই দিন বিকেল ৬টার সময় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সামাজিক গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে। এসময় রাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদ রানা উপস্থিত থেকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। মরহুমা করফুলি বেওয়া দুই ছেলে ও দুই মেয়ে সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

প্রসঙ্গত, মরহুমা করফুলি বেওয়ার স্বামী নালিতাবাড়ী উপজেলার কাকরকান্দি ইউনিয়নের বাসিন্দা রহিম উদ্দিন ১৯৭১ সালের ২৫ শে জুলাই রাজাকার আলবদরদের সহযোগীতায় পাক হানাদার বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হন। সেদিন একই কায়দায় পাকসেনারা ওই গ্রামের ১৮৭ জন পুরুষ মানুষকে গুলি করে ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে। গ্রামের সকল পুরুষ মানুষকে হত্যা করায় ওই গ্রামের নামকরণ করা হয় ‘সোহাগপুর বিধবাপল্লী’। সেসময় পাকবাহিনীর সদস্যদের কাছে করফুলি বেওয়া শারিরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার রাজাকার আলবদরদেরকে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করে ওই গ্রামের বিধবাদের বীরাঙ্গার স্বীকৃতি দেন। মরহুমা করফুলি বেওয়া একজন সরকার কতৃক স্বীকৃত বীরাঙ্গনা ও আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন স্বাক্ষী ছিলেন। তিনি জীবিত থাকাকালীন সময়ে একজন বীরমুক্তিযোদ্ধার সম্মান ও রাষ্ট্রীয় সকল সুবিধা ভোগ করে আসছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
𝐂𝐫𝐚𝐟𝐭𝐞𝐝 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐛𝐲: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓