1. info@dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত : দৈনিক আশার দিগন্ত
  2. info@www.dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে ঘাঘট লেকের কচুরিপানা অপসারণ নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা আ,লীগ দেশটাকে ফকলা করে দিয়েছে রাণীশংকৈলে বিএনপির মহাসচিব চাঁপাইনবাবগঞ্জে গুম হওয়া আরিফ কে ফিরে পেতে এলকাবাসীর মানববন্ধন চাঁপাইনববাগঞ্জে পরিত্যক্ত অবস্থায় ১০ কেজি ৭০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার পরিত্যক্ত অবস্থায় ৫৯০ গ্রাম হেরোইন এবং ০১টি ওয়ানশুটার গান উদ্ধার বগুড়া ধুনটে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা মিছিল গাইবান্ধা জেলা বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের বিশেষ সাধরণ সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় পিকআপ চাপায় প্রাণ গেল রাস্তায় শুয়ে থাকা ঘুমন্ত ব্যক্তির প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে নাগরপুর উপজেলা বিএনপি’র সাংবাদিক সম্মেলন

পলাশবাড়ীতে এমপিওতে নাম অন্তর্ভূক্ত হওয়ার ২ মাসেও পরিচয় মেলেনি শিক্ষকের

  • প্রকাশিত: সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

শাহারুল ইসলাম,গাইবান্ধা প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার জালাগাড়ী দরগাহপুর দাখিল মাদ্রাসায় ভৌতিক নিয়োগপ্রাপ্ত “সমাজবিজ্ঞান” শিক্ষক মিলন মিয়া প্রামানিকের নাম এমপিওসীটে অন্তর্ভূক্ত হওয়ার ২ মাসেও পরিচয় মেলেনি ওই শিক্ষকের। এব্যাপারে সুপার আব্দুল হান্নান রহস্যজনক কারণে ওই ভূয়া নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষককের বিরুদ্ধে প্রশাসনিকভাবে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলে জানা যায়। এ নিয়ে এলাকায় নানা জল্পনা-কল্পনার সৃষ্টি হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ২০১৪ সালে কে বা কাহারা গোপনে ভূয়া নিয়োগবোর্ড দেখিয়ে উক্ত মিলন মিয়া প্রামানিক-কে “সমাজবিজ্ঞান” শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। গত এপ্রিল-২০২৪ মাসে ভৌতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক মিলন মিয়া প্রামানিকের নাম এমপিওসীটে অন্তর্ভূক্ত হওয়ায় এলাকায় নানা জল্পনা-কল্পনার সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে বর্তমান সুপার আব্দুল হান্নান, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আজাদুল ইসলাম ও অফিস সহকারী হারুন-অর-রশিদসহ ওই মাদ্রাসার কোন শিক্ষক-কর্মচারীগণ কেউ বলতে পারেনা। উক্ত “সমাজবিজ্ঞান” শিক্ষক মিলন মিয়া প্রামানিক-কে বা কাহারা কখন, কোন সময় কিভাবে নিয়োগ প্রদান করেছে তা কেউ বলতে পারেনা এবং উক্ত নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষককে কেউ চেনেনা।

এছাড়াও ওই ভূয়া নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকের নিয়োগ সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র মাদ্রাসায় পাওয়া যায়নি বলে সুপার, সভাপতি ও অফিস সহকারী জানিয়েছেন। এমনকি মাদ্রাসার হাজিরা খাতায়ও ওই ভূয়া নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকের কোন স্বাক্ষরও নেই। এব্যাপারে কয়েকজন সংবাদকর্মী মাদ্রাসায় উপস্থিত হয়ে সুপারকে ওই ভূয়া নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোন লিখিত অভিযোগ করেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, এখন পর্যন্ত কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি। তবে এডহক কমিটি ও মাদ্রাসার অন্যান্য শিক্ষকের মধ্যে আলোচনা করেছি। ওই ভূয়া নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওই শিক্ষককে খুঁজে পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এলাকাবাসী ওই ভৌতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকের সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
𝐂𝐫𝐚𝐟𝐭𝐞𝐝 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐛𝐲: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓