1. info@dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত : দৈনিক আশার দিগন্ত
  2. info@www.dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে ঘাঘট লেকের কচুরিপানা অপসারণ নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা আ,লীগ দেশটাকে ফকলা করে দিয়েছে রাণীশংকৈলে বিএনপির মহাসচিব চাঁপাইনবাবগঞ্জে গুম হওয়া আরিফ কে ফিরে পেতে এলকাবাসীর মানববন্ধন চাঁপাইনববাগঞ্জে পরিত্যক্ত অবস্থায় ১০ কেজি ৭০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার পরিত্যক্ত অবস্থায় ৫৯০ গ্রাম হেরোইন এবং ০১টি ওয়ানশুটার গান উদ্ধার বগুড়া ধুনটে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা মিছিল গাইবান্ধা জেলা বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের বিশেষ সাধরণ সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় পিকআপ চাপায় প্রাণ গেল রাস্তায় শুয়ে থাকা ঘুমন্ত ব্যক্তির প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে নাগরপুর উপজেলা বিএনপি’র সাংবাদিক সম্মেলন

১ লাখ টাকার প্রকল্প ৫০ হাজারে শেষ

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

নড়াইল প্রতিনিধিঃ

২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টি.আর.) সাধারণ কর্মসূচীর আওতায় ৩য় পর্যায়ের নড়াইল লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়নে কুমড়ি সৈয়দ বাবর আলীর বাড়ীর পাশের খালের উপর কাঠের সাঁকো নির্মাণ নামের একটি প্রকল্প পাশ করে সরকার। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ১ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। যা দুই কিস্তিতে সম্পুর্ন টাকা প্রকল্পের পি.আই.সি ফারহানা ইয়াসমিন এর একাউন্টে হস্তান্তর করেন উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। কিন্তু প্রকল্পের পিআইসি ফারহানা প্রথম কিস্তির টাকা দিয়ে কুমড়ি গ্রামের সৈয়দ বাবর আলীর পিতা সৈয়দ জহিরুল ইসলামকে বুঝিয়ে দিয়ে সাঁকো নির্মানের কাজ শেষ করান।এ বিষয়ে কথা হয় সৈয়দ জহিরুল ইসলামের সাথে। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে উপজেলা চেয়ারম্যান আমাদের বাড়ির সামনের খালের উপর একটি কাঠের সাঁকো নির্মানের জন্য একটা বরাদ্দ এনে দেন এবং আমাদেরকে জানানো হয়েছে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দের টাকার পরিমান ৫০ হাজার টাকা। এই টাকাই আমাদেরকে দেওয়া হয়েছে। যেহেতু সাঁকোটি নিজেরাই ব্যবহার করব তাই ওই টাকার সাথে আরও কিছু টাকা যোগ করে মজবুত করার চেষ্টা করেছি।

প্রকল্পের পিআইসি ফারহানা ইয়াসমিন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও গোপীনাথপুর গ্রামের বিল্লাল হোসেন সরদারের মেয়ে। বরাদ্দের এক লাখ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সাঁকো নির্মানের কাজ শেষ করা হয়েছে।

কিন্তু বাকি ৫০ হাজার টাকা কোথায় গেলো? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এর কাজ ছিল। আমি কুমড়ি গ্রামের মেয়ে হওয়ায় ওই প্রকল্পের পিআইসি আমাকে করা হয়েছে। আমি প্রথম কিস্তির টাকা ৫০ হাজার যারা কাজ করেছেন তাদেরকে দিয়ে দিয়েছি। কিছু টাকা অফিস ম্যানেজ করতে খরচ হয়েছে। আমার হাতে ৩৫ হাজার টাকা আছে পরে দিয়ে দেব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
𝐂𝐫𝐚𝐟𝐭𝐞𝐝 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐛𝐲: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓