মুকুল হোসেন,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে নির্বাচন আগামীকাল ৮ মে আর বাকি রয়েছে মাত্র কয়েক ঘন্টা । প্রচার- প্রচারণায় শেষ দিনে জমে উঠে সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন। প্রচার-প্রচারণার শেষদিনে ভোর থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের কাছে ছুটছেন প্রার্থীরা সভা-সমাবেশ ও শোডাউন করেছেন ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট চেয়েছেন। ভোটারদের মন জয় করতে সকল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরাও প্রচারণা ও শোডাউন করেছেন।এর মধ্যে দেখা যায় যে, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে হ্যাবিয়েট চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারস প্রতিকের মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন তার সর্মথকদের নিয়ে ব্যাপক ভাবে সভা, পথসভা ও শোউন করেছেন এবং তার আনারস মার্কায় ভোট চেয়েছেন। তার সুযোগ্য সুশিক্ষিত কন্যা রাশিদা রিয়াজ হ্যাপি তিনিও বিভিন্ন গণসংযোগ, সভা শোউন করে ব্যাপক ভাবে ভোটারদের কাছে গিয়ে আনারস প্রতিকে ভোট চেয়েছেন। এসময়ে রিয়াজকন্যা রাশিদা রিয়াজ হ্যাপি বলেন, সিরাজগঞ্জের গণমানুষের মুখে হাসি ফোটাতে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আমার বাবা বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সিরাজগঞ্জের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করেছেন, রাস্তা -ঘাট সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করেছেন, মানুষের পাশে থেকেছেন তাই আবারো আমার বাবাকে পুনরায় আপনাদের মুল্যবান ভোট আগামী ৮ মে আনারস প্রতিকে ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখবেন বলে আশা করছি । জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ও জবাবদিহিতা এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে আপনারা আনারস মার্কা কে বিজয়ী করবেন- ইনশাআল্লাহ।সাধারণ ভোটাররা জানান, জনপ্রতিনিধি হিসেবে বিপদে-আপদে পাশে পাওয়া যাবে এমন প্রার্থীকেই ভোট দেবেন তারা। জনবিচ্ছিন্ন কোনো প্রার্থীকে তারা চান না। আগামী ৮ই মে -২০২৪ খ্রীঃ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনবান্ধব ও পছন্দের প্রার্থীর পক্ষেই তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চান।জানা গেছে, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ১২ জন প্রার্থী। চেয়ারম্যান পদে ৫জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩জন। গত ২৩ শে এপ্রিল প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পরপরই নির্বাচনের মাঠ সরব হয়ে উঠেছে এ উপজেলায়। এর আগে এই উপজেলায় মোট ১২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় মোট ১০টি ইউনিয়ন। মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৭১ টি। কক্ষের সংখ্যা ১৪২৪, মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লক্ষ৫৬ হাজার২২২জন। ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হবে।প্রতিটা কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিয়ে ভোটাররা যেন বাড়ি ফিরতে পারে এমন প্রস্তুতি রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ।
Leave a Reply