বিএইসসাজু স্টাফ,রিপোর্টারঃ

গাজীপুর টংগী থানাধীন রেলস্টেশনের পশ্চিম পাশে আবাসিক হোটেল বিক্রমপুরে দীর্ঘদিন ধরে কৌশলে অদৃশ্য গোপন শেল্টারে চলছে পতিতা ব্যবসার জমজমাট বাণিজ।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আবাসিক হোটেল মালিক সহিদ মিয়ার নেতৃত্বে হোটৈলে ১০থেকে-১৫জন নারী যৌনকর্মী রেখে প্রকাশ্যে অসামাজিক কার্যকলাপ ও মাদক সেবন বিক্রি সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ জনিত কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।বিশ্বাসযোগ্য সূত্রে জানা যায়, হোটেলে এধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ ও মাদক সেবন বিক্রির ব্যাপারে স্থানীয় প্রভাবশালীদের যোগসাজশে রেলস্টেশন এলাকায় ছোট বড় নেতা ও পুলিশকে ম্যানেজ করে হোটেলে চলছে অসামাজিক কার্যকালাপ।টঙ্গী রেল স্টেশন এলাকায় এ ধরনের নারী দিয়ে দেহ ব্যবসায়ীরা রুম ভাড়া ও নারী যৌনকর্মীদের ভাড়ার মাধ্যমে দীর্ঘদিন যাবত অসামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে ক্ষমতার দাপটে। বিভিন্ন সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হলেও প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কঠোর ব্যাবস্তা গ্রহণ না করায় পাহারা দিয়ে সন্ত্রাস বাহিনী ও দালাল চক্রের মাধ্যমে হোটেল মালিক সহিদ মিয়া এক ধরনের সিন্ডিকেট তৈরি করে নারীযৌন কর্মীদের দিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে প্রকাশ্যে। মুঠোফোনে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জানিয়ে বহুবার অবহিত করা হয়েছে।অদৃশ্য দেন দরবারের কারণে স্থানীয় প্রশাসনের উপস্থিতির খবর পেলেই কৌশলে ভবনের গেট বন্ধ করে পিছন দিয়ে বাহির করে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে কতৃপক্ষ।

এ ধরনের চোর পুলিশ খেলা কত দিন চলমান থাকবে এমন প্রশ্ন এলাকাবাসীর সহ সচেতন মহলের । আলোচনা সমালোচনা পুরো এলাকা জুড়েছে অদৃশ্য কারণে চলছে প্রতিনিয়ত এসব অসামাজিক কার্যকলাপ এ ধরনের ঘটনায় সাংবাদিক মহল সুধী সমাজের সাধারণ লোকজনের প্রত্যাশা দেহ ব্যবসার স্থানগুলো স্থানীয় প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপে তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা সহ প্রয়োজনে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি সকলের।