নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কালিয়াকৈর চন্দ্রা রেঞ্জ ও বিট অফিসে দীর্ঘদিন ধরে বনভূমির বিভিন্ন স্থানে বনভূমি ঘেঁষে ডিমারকেশন ও বন বিভাগের অনাপত্তি পত্র ছাড়াই চলছে বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় , চন্দ্রা বাস স্ট্যান্ডের কাজলি পাম্পের পিছনে মাদ্রাসা সংলগ্নে বহু তল ভবন নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে এধরনের ঘটনা হরহামেসাই ঘটছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।এ বিষয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ মালিক আব্দুল হামিদ মুঠো ফোনে গনমাধ্যমকর্মীদের জানান চন্দ্রা বিট অফিসে আমার জমির বৈধ কাগজপত্র দিয়ে ভবন নির্মাণের কাজ করছি । বন কর্মকর্তা ও ফরেস্ট গার্ডদের উপস্থিতিতে তাদের নিজস্ব সার্ভার দিয়ে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানান ।বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, চন্দ্রা বন কর্মকর্তাদের ব্যবস্থা গ্রহণে বিভিন্ন ধরনের নাটকীয়তার শেষ নেই,কারণ বিপত্তি বাদে তখনি যখন উক্ত ভূমিতে বহুতল ভবন নির্মাণে,প্রথমে বন কর্মকর্তার বাঁধার মুখে নির্মাণ কাজ কিছু দিন বন্ধ থাকে।পরে দালাল চক্রের গোপন বৈঠকে রফাদফা করে বন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে অফিসের সার্ভেয়ার দাড়া সীমানা নির্ধারণ করে পুনরায় ভবন নির্মাণের কাজ চলতে থাকে।ডিমারগেশন ছাড়া সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময়ই ফরেষ্ট অফিসের নিজস্ব সার্ভেয়ার এসে সিমানা নির্ধারণ করে দিচ্ছেন ।
এই সুযোগে পেয়ে কতিপয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী মূল্যবান বনভূমি বেহাত করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা ফলে মূল্যবান বনভূমি বেহাত এবং পরিবেশ ও প্রতিবেশগত ক্ষতির আশংকা।কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা রেঞ্জ ও বিট অফিসের বিস্তর অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, যা নিয়ে স্থানীয়দের মাঝে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।সার্বিক বিষয়ে অবগতির জন্য সাধারণ মানুষ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন মহলের তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণে স্থানীয়দের কামনা।
Leave a Reply