শেখ তিতুমীর আকাশ,বিশেষ প্রতিনিধিঃ
নাম : নাসরিন আক্তার রুপা, তিনি বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন, বিএসকে এস, কেন্দ্রীয় কমিটি ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক ছিলেন, এবং অভিযোগ পত্রিকার নিবার্হী সম্পাদক ছিলেন, তিনি টাকার বিনিময় দেহনব্যবসা করেন ,এমন কিছু প্রমান রয়েছে, এবং তার নামে কালিয়াকৈর থানায় চুরির অভিযোগ রয়েছে, তিনি গ্রামীণ ব্যাংক কালিগঞ্জ শাখা, ম্যানাজারের সাথে অনেক দিন যাবত অবৈধ্য সম্পক করে আসচ্ছেন আমরা অনুসন্ধান করে গাজীপুর জেলা গ্রামীন ব্যাংক যোন অফিসার কে জানাই তিনি কোন প্রকার আইনি ব্যবস্থা নেন নাই ,এবং তিনি টাকার বিনাময় তার পরিবারের চাহিদা মেটাতে সব ধরনের কাজ করে থাকেন, এমন ভুক্ত ভোগী তিন জন আছেন আমরা তাদের কল রেকোট জবান বন্দি সমস্ত কিছু সংগ্রহ করেছি, সব তথ্য পাবার পর সাংবাদিক প্রমান হাতে পেয়ে তাকে জিগাসা করিলে তাদের কে বাজে ভাষায় ব্যবহার করেন এবং মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ি দারোগা সাইফুর রহমান ভাইয়ের হুমকি দেন, আপনারা জানেন সাংবাদিক প্রমান ছাড়া কখনো মিথ্যে লিখে না, আরো কিছু তথ্য সহ নিউজে পাবেন, কমেন্টে লিং দেয়া হবে।বৃঃদ্রঃ তাকে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন এবং বিএসকেএস মিডিয়া ভিশন কম্পানি লিমিটেড এর যত প্রতিষ্ঠান আছে আজীবনের জন্য তাকে বহিস্কার করা হলো এবং তার চুরির অভিযোগ কপি ও স্টাম্পে ৩০ লাখ টাকার ডকুমেন্ট আছে ভুক্ত ভোগীরা মামলা করবেন আগামী কাল।আরো কিছু কথা, আমরা অভিযোগ পত্রিকা থেকে গাজীপুর গ্রামীণ ব্যাংক যোন অফিসে হেড কে জানাই, আমরা তদন্তে পাই এই নাসরিন আক্তার রুপা ১৮ বছর বয়সে পালিয়ে বিবাহ করে সাত বছরে দুইটি বার সন্তান সম্ভাবনা হয়, পরে তার বাবার টাকার বিনিময় এলাকায় সন্ত্রাসী বাহিনীকে নিয়ে রিপন নামে ছেলেকে ২লাখ ৫০ হাজার টাকার নগদ নিয়ে ছেড়ে দেন, তখন তিনি ক্লাস সেভেনে পড়তেন,তখন পালান রিপনের সাথে, ছয় বছর সংসার করবার পর তার সাথে ছাড়া ছাড়ি হয় বিচারের মাধ্যমে, তার গর্ভে একটি সন্তান ছিলো সেটা নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে বয়স কমিয়ে চট্রগ্রাম পাড়ি দেন, সেখানে কোন প্রকার স্কুল ছাড় পত্র ছাড়া সে ৮ম শ্রেনী পাশ না করে, প্রাইভেট স্কুলে মোটা টাকার বিনিময় ভর্তি হন, পরে তিনি এক বছর স্কুল করেন নাই কারন তিনি সন্তান সম্ভাবনা ছিলেন ,অবশেষে সন্তান জন্ম নিলে, সে স্কুলে যায় সবাইকে বলে তার বোনের মেয়ে হইছে, অথচ তার বোনের কোন বাচ্চা হয় না, এখনো হয় নাই, যে মেয়ে তিনি জন্ম দেয় সেটার কোন আইনী কাগজ নাই তারা বলে পালক আনছে, তো আইনী কাগজ তো দরকার। নাই, আমরা গ্রামীণ ব্যাংক গাজীপুর যোনাল অফিসে তার কাগজ পত্র বিবাহের কথা গোপন, এবং শিক্ষা গত যোগ্যতার কাগজ পত্র সঠিক নাই তার পরেও কালীগঞ্জ গ্রামীন ব্যাংক ম্যানাজারের সাথে অবৈধ্য সম্পক থাকার কারণে, তাকে বিবাহ করবে এই প্রতিস্থুতিতে খারাপ সম্পক করতে থাকেন, এটার প্রমান আছে, নাম প্রকাশ নিষেধ, কিন্তু তার কল রেকড আছে। বাকি আরো অনেক ঘটনা এই রুপা আক্তার নাসরিণ প্রতারনার ফাঁদে ফেলে বহু ছেলের জীবন নষ্ঠ করেছে আমরা তার সঠিক বিচার আশা করিতে আইনী ব্যবস্থা নিব।
তার নিজ ভোটার কার্ডে ৩২ বছর অর্থচ সেই ১৪ সালে জন্ম সনদে বয়স কমিয়ে রুপা আক্তার হয়ে যান ১৮ বছরের যুবতি, এই কি গ্রামীণ ব্যাংক এর উপরস্থ কর্ম কতাদের আচরণ, নিয়োগের ধারা, হাজার হাজার ব্যকার ঘুড়তেছে, অথচ দেহ দেখে দেহ ব্যবহার করে চাকরি, তাও যার কোন কাগজ পত্র নাই ,এমন কি এসব চাকরিতে পুলিশ ভেরিফিকিশন প্রয়োজন পড়ে সেটাতে ও কি সঠিক তদন্ত হয়েছে, এই রুপারা আর কত ছেলের জীবন নষ্ঠ করবে, ৩২ বয়সের একটি মহিলা সে ম্যাকাব মেখে কতজন কে পথে বসাবে, টাকার বিনিময় দেহ ব্যবসা করে কত মানুষের সমাজ কে নষ্ঠ করবে, আমাদের কাছে সব ধরনের প্রমান আছে, আপনারা জানেন সাংবাদিক প্রমান ছাড়া কিছু লিখে না।
Leave a Reply