1. info@dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত : দৈনিক আশার দিগন্ত
  2. info@www.dainikashardigonto.com : দৈনিক আশার দিগন্ত :
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ছেঁউড়িয়ায় আধ্যাত্মিক সাধক বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহ’র ১৩৪ তম তিরোধান দিবস উপলক্ষে জম-জমাট আখড়াবাড়ি কলমাকান্দায় দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত আজকের এই ক্ষুদে খেলোয়ার আগামী দিনের ভবিষ্যৎ –অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আরাফাত বগুড়ার কাহালুতে ধর্ষণের অভিযোগ এনে কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা যমুনায় জেগে ওঠা চরাঞ্চল দখল করে নিচ্ছে প্রভাবশালী মহল জাঁকজমকপূর্ণ পূজা উদযাপন করলো জৈন্তাপুর হিন্দু সম্প্রদায়ের ভক্তগণ– নাজমা বেগম বগুড়ায় সিঁদুররাঙা হাসিমুখে দেবীকে বিদায় বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সুন্দরগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব

শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ঐতিহাসিক পতাকা উত্তোলন দিবস পালিত

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪
  • ১০১ বার পড়া হয়েছে

বিল্লাল হোসেন,শেরপুর থেকেঃ

মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস স্মরণের মধ্য দিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে সেঁজুতি অঙ্গনে ঐতিহাসিক পতাকা উত্তোলন দিবস পালিত হয়েছে।শনিবার (২ মার্চ) সকাল ১০টায় সেঁজুতি অঙ্গনে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন সেঁজুতি বিদ্যানিকেতনের স্বত্বাধিকারী মুনীরুজ্জামান। এ সময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন।পতাকা উত্তোলন শেষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নালিতাবাড়ী পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সেঁজুতি অঙ্গনে শেষ হয়।  প্রিন্সিপাল মুনীরুজ্জামানের সভাপতিত্বে বক্তব্য উপস্থাপন করেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কলেজের প্রভাষক স্বপ্না চক্রবর্তী, শিক্ষক শান্তি সাহা, সাংবাদিক শাহাদত তালুকদার,শিক্ষক অমিত চক্রবর্তী প্রমুখ।সঞ্চালনা করেন একুশে দ্যুতি ও চন্দ্রিকা দ্যুতি।বক্তারা বলেন, ‘১৯৭১ সালে তৎকালীন ইকবাল হলের (শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) শিক্ষার্থীরা লাল সবুজের পতাকা বানিয়েছিল। এটিই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যেটি আমাদের ‌অনুপ্রেরণা ও শক্তিতে পরিণত হয়।’২৩ মার্চ ছিল পাকিস্তান দিবস। পাকিস্তান দিবসে পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করা হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের পতাকা নামিয়ে তার পরিবর্তে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। এটিই আমাদের স্বাধীনতার মূলমন্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে।’বক্তারা আরো বলেন, ‘বিশ্বে এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই যেটি একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পটভূমি তৈরি করে। রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রাথমিক ধাপ থেকে শুরু করে চুড়ান্ত বিজয় পর্যন্ত যে বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করেছিল সেটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পেছনে যে সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পটভূমি প্রয়োজন ছিল, সেটার প্রথম এবং প্রধান যোগানদাতা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।’এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক দিলারা বেগম,আফরোজা আক্তার,রওনক জাহান রুনি,শঙ্করী সূত্রধর,মনি গাঙ্গুলি,তনিমা ইসলাম,পারভীন আকতার,জেসমিন আকতার,নাজমা খাতুন,ফারজানা বেগম,মমতাজ বেগম,শিরিন বেগম,সুজান্না সাংমা,রাশেদা আকতার,রিক্তা আকতার,রত্না রহমতুল্লাহ, শর্মিলা শরীফ প্রমুখ।উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় এক ছাত্রসমাবেশে ছাত্রনেতা আ স ম আব্দুর রবের নেতৃত্বে ডাকসু নেতারা বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। সেই পতাকার মাঝখানে ছিল বাংলাদেশের মানচিত্র।

স্বাধীনতার পর পতাকা থেকে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ ও রঙ নির্ধারণ করে এর পরিমার্জন করা হয়, যা আজ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।সবুজ আয়তক্ষেত্রের মাঝখানে লাল বৃত্ত, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারিভাবে গৃহীত হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
𝐂𝐫𝐚𝐟𝐭𝐞𝐝 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐛𝐲: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓